ভোটার তথ্য যাচাই পদ্ধতি
কারো জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সঠিক কিনা এটি জানতে ভোটার তথ্য যাচাই করে দেখতে হবে। কোন কারণে কোন ব্যক্তিকে সন্দেহ হলে তার ভোটার আইডি কার্ড এর তথ্য নির্বাচন কমিশন সার্ভারের মাধ্যমে যাচাই করে দেখতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ প্রযোজ্য হবে।
এছাড়াও নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে যেকোনো ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্রের সার্ভার কপি কিংবা ভেরিফাইড কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।
ভোটার তথ্য নামক একটি সেবা ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বিনামূল্যে প্রদান করে আসছিল। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রের মানোন্নয়ন এবং সিকিউরিটি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে এটি বন্ধ করা হয়। আর তাই ভোটার তথ্য যাচাই এই সুবিধাটি এখন আর ফ্রিতে পাওয়া যাচ্ছে না।
আপনি যদি কারো ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই করতে চান তাহলে অবশ্যই নির্বাচন অফিসের শরণাপন্ন হতে হবে। এছাড়াও বিকল্পভাবে কয়েকটি পদ্ধতিতে ভোটার তথ্য যাচাই করা সম্ভব।
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ দেশের বড় বড় কোম্পানি অনলাইন পোর্টাল। যেখানে জাতীয় পরিচয় পত্রের মাধ্যমে নিবন্ধন করা হয়। আপনি সেই সমস্ত সার্ভার থেকেই এনআইডি ভেরিফাই করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান।
আপনি যখন ব্যাংকে একাউন্ট করতে যাবেন তখন আপনার এন আইডি কার্ড চাওয়া হবে। অতঃপর আপনার এনআইডিটি তারা যাচাই করে একটি ভেরিফাইড কপি তাদের সার্ভার থেকে সংগ্রহ করবে। তবে বাইরের কাউকে সুবিধাটি দিবে বলে মনে হয় না। এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উপায় হল নির্বাচন অফিসে গিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র ভেরিফাই করা।
আপনি আপনার স্থানীয় উপজেলা নির্বাচন কমিশনের এনআইডি অনুবিভাগে গিয়ে এই কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন। সরকারি বিধি মোতাবেক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ প্রযোজ্য হবে যেটি আপনাকে প্রদান করতে হবে।
নির্বাচন অফিসে যদি আপনি নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের ভেরিফাইড কপি সংগ্রহ করতে চান সেক্ষেত্রে নিজের হাতের আঙ্গুলের ছাপ দিতে হবে, এছাড়া যে কারো জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভেরিফিকেশন করতে হলে তার এন আইডি কার্ড টি সাথে করে নিয়ে যেতে হবে।
নতুন আইডি কার্ড বানানোর চেষ্টায়।
তাহলে আবেদন করুন